সূরার পরিচয় :
সূরার নাম : সূরা যিলযাল | সূরার অর্থ : কম্পন,কাপানো। |
সূরা নং : ৯৯ | রুকু সংখ্যা : ১ |
আয়াত সংখ্যা : ৮ | সিজদা সংখ্যা : ০ |
শব্দ সংখ্যা : ৩৬ | পারার সংখ্যা : ৩০ |
অক্ষর সংখ্যা : ১৫৬ | শ্রেণী : মাদানী। |
সূরা যিলযাল سورة الزلزل Sura Jiljal এর তাফসির ও শানে নুযুল
بسم الله الرحمن الرحيم ”শুরু করছি আল্লাহ তা’আলার নামে; যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।” |
(١) إِذَا زُلْزِلَتِ ٱلْأَرْضُ زِلْزَالَهَا (১) যখন পৃথিবী তার কম্পনে প্রকম্পিত হবে, |
(٢) وَأَخْرَجَتِ ٱلْأَرْضُ أَثْقَالَهَا (২) যখন সে তার বোঝা বের করে দেবে। |
(٣) وَقَالَ ٱلْإِنسَٰنُ مَا لَهَا (৩) এবং মানুষ বলবে, এর কী হলো? |
(٤) يَوْمَئِذٍ تُحَدِّثُ أَخْبَارَهَا (৪) সেদিন সে তার বৃত্তান্ত বর্ণনা করবে, |
(٥) بِأَنَّ رَبَّكَ أَوْحَىٰ لَهَا (৫) কারণ, আপনার পালনকর্তা তাকে আদেশ করবেন। |
(٦) يَوْمَئِذٍ يَصْدُرُ ٱلنَّاسُ أَشْتَاتًا لِّيُرَوْا۟ أَعْمَٰلَهُمْ (৬) সেদিন মানুষ বিভিন্ন দলে প্রকাশ পাবে, যাতে তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম দেখানো হয়। |
(٧) فَمَن يَعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ خَيْرًا يَرَهُ (৭) অতঃপর, কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করলে তা দেখতে পাবে; |
(٨) وَمَن يَعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ شَرًّا يَرَهُۥ (৮) এবং কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম করলে তা-ও দেখতে পাবে। |
শাব্দিক বিশ্লেষণ
زُلْزِلَتِ : শব্দটি মূল হলো زلزلة কম্পিত করা, কাঁপানো। زلزلت (প্রকম্পিত করা হয়েছে) ক্রিয়া, অতীতকাল, প্রথম পুরুষ, একবচন, স্ত্রীলিঙ্গ, কর্মবাচ্যরূপ । পূর্বে সংযোজক অব্যয় । اذا (যখন) তাই إِذَا زُلْزِلَتِ অর্থ: যখন প্রকম্পিত করা হবে।
زلزال : زِلْزَالَهَا(কম্পন) বিশেষ্য, তার পরে সংযুক্ত সর্বনাম ها (তার) زِلْزَالَهَا অর্থ তার কম্পনে।
أَخْرَجَتِ : শব্দটির মূল হলো اخراج (বের করা) ক্রিয়া, অতীতকাল, প্রথম পুরুষ, স্ত্রীলিঙ্গ, একবচন অর্থ: সে বের করে দিয়েছে।
أَثْقَالَهَا : বিশেষ্য, বহুবচন। একবচন হলো ثقل (বোঝা, ভার, ওজন) এবং বাক্যে কর্ম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। সংযুক্ত সর্বনাম ها (তার) أَثْقَالَهَا তার বোঝাগুলোকে)।
يَوْمَئِذٍ : (সেই দিন) يوم বিশেষ্য, একবচন, এর বহুবচন হলো ايام (দিন, সময়) এর সঙ্গে اذ (সময়) এর সম্বন্ধকারক রূপ اذ যুক্ত হয়ে يَوْمَئِذٍ (সেই দিন) অর্থ হয়েছে।
تُحَدِّثُ : শব্দটির মূল হলো تحديث (বর্ণনা করা, বলা, খবর দেওয়া, জানিয়ে দেওয়া, হাদীস চর্চা করা( ক্রিয়া, বর্তমানকাল, প্রথম পুরুষ, স্ত্রীলিঙ্গ, একবচন। تُحَدِّثُ অর্থ: সে বর্ণনা করবে।
أَخْبَارَهَا : (তার খবরাদি) اخبار বিশেষ্য, বহুবচন। এর একবচন হলো خبر (খবর, সংবাদ, প্রতিবেদন, তথ্য) পরে আছে সংযুক্ত সর্বনাম ها (তার)।
أَوْحَىٰ : শব্দটির মূল হলো احياء (প্রত্যাদেশ করা, ওহী পাঠানো, অবহিত করা) ক্রিয়া, অতীতকাল, প্রথম পুরুষ, পুংলিঙ্গ, একবচন।
يَصْدُرُ : শব্দটির মূল হলো صدور (প্রকাশিত হওয়া, বের হওয়া, সংঘটিত হওয়া) ক্রিয়া, বর্তমানকাল, প্রথম পুরুষ, পুংলিঙ্গ, একবচন। يَصْدُرُ অর্থ: সে বের হয়ে আসবে।
أَشْتَاتًا : বিশেষ্য, বহুবচন, এর একবচন شتات (বিক্ষিপ্ত, বিচ্ছিন্ন খণ্ড) শব্দটি বাক্যে কর্ম হিসেবে আসছে । أَشْتَاتًا অর্থ: ছিন্নভিন্ন অবস্থায়।
لِّيُرَوْا۟ : শব্দটির মূল হলো اراءة (দেখানো, প্রদর্শন করা, উপস্থাপন করা) ক্রিয়া, ভবিষ্যৎকাল, প্রথম পুরুষ, পুংলিঙ্গ, বহুবচন, কর্মবাচ্য يروا শুরুতে সংযোজক অব্যয় ل (যাতে যেন, কারণে জন্য, উদ্দেশ্যে) যুক্ত হয়েছে। لِّيُرَوْا۟ অর্থ: তাদেরকে দেখানোর জন্য।
أَعْمَٰلَهُمْ : (তাদের আমলসমূহকে) اعمال বিশেষ্য, বহুবচন, এর একবচন عمل (আমল, কাজ, কর্ম, শ্রম) শেষে সংযুক্ত সর্বনাম هم (তাদের)। اعمال বাক্যে কর্ম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
يَعْمَلْ : শব্দটির মূল হলো عمل (আমল করা, কাজ করা, কোনো কর্ম সম্পাদন করা) ক্রিয়া, বর্তমানকাল প্রথম পুরুষ, পুংলিঙ্গ, একবচন। يَعْمَلْ অর্থ: সে আমল করে।
مِثْقَالَ : শব্দটি বিশেষ্য, একবচন, এর বহুবচন হলো مثاقيل পরিমাণ, ওজন, বাটখারা। مِثْقَالَ অর্থ: পরিমাণ। বাক্যে কর্ম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
ذَرَّةٍ : বিশেষ্য, একবচন । এর বহুবচন হলো ذرات ( অণু, বিন্দু, ক্ষুদ্র বস্তু) ذزة অর্থ: অণু।
يَرَهُ : শব্দটির মূল হলো راى (দেখা, লক্ষ করা, ভেবে দেখা, উপলব্ধি করা) ক্রিয়া, ভবিষ্যৎকাল, প্রথম পুরুষ, পুংলিঙ্গ, একবচন। কর্ম হিসেবে সংযুক্ত সর্বনাম ه (তা, ইহা) শেষে যুক্ত হয়ে يَرَهُ হয়েছে। অর্থ: সে তা দেখবে।
شَرًّ : শব্দটি বিশেষ্য, একবচন। এর বহুবচন হলো اشرار, شرور খারাপ, মন্দ, নিকৃষ্ট)। শব্দটি বাক্যে কর্ম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
সূরার আলোচ্য বিষয়
আলোচ্য সূরা যিলযালে কিয়ামত ও মৃত্যু-পরবর্তী জীবন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। মৃত্যুর পর দ্বিতীয়বারের জীবন কিভাবে হবে এবং কীভাবে মানুষের জন্য বিস্ময় সৃষ্টি করবে এবং আলোচিত হয়েছে যে, নিষ্প্রাণ-নির্জীব বস্তু যে একসময় মানুষের কাজকর্ম সম্পর্কে সাক্ষ্য দেবে তা তার চিন্তায়ও কখনো আসেনি। সে সময় সকল মানুষ উত্থিত হবে এবং তাদের আমলের চুলচেরা বিশ্লেষণ ও হিসাব হবে।
সূরা যিলযাল এর শানে নুযুল
হযরত সাঈদ বিন জুবায়ের রহ. থেকে বর্ণিত যে, একদল মুসলমানের ধারণা ছিল যে সামান্য গুনাহ করার যেমন কোনো ক্ষতি নেই, তেমনি সামান্য সাওয়াবের দ্বারাও কোনো উপকার হবে না। যথা-মিথ্যা বলা, চোগলখুরি করা ইত্যাদির দ্বারা কোনো গুনাহ হয় না। তারা মনে করত, কেবল কবীরা গুনাহের দ্বারাই আল্লাহ তা’আলা রাগান্বিত হন এবং শাস্তি দিয়ে থাকেন। তাদের এই ধারণাকে খণ্ডন করার জন্যই সূরাটির শেষে দুটি আয়াত নাযিল হয়।
সূরা যিলযাল এর তাফসির
আয়াত-১.
কিয়ামতের ফুৎকারের সময় পৃথিবীকে ধাক্কা দিয়ে প্রবলভাবে নাড়িয়ে দেওয়া হবে। পুরো জমিন প্রকম্পিত হতে থাকবে। ফলে কোনো অট্টালিকা, পর্বত এবং বৃক্ষ মাটির ওপর স্থির থাকতে পারবে না। উঁচু-নিচু সব সমান হয়ে যাবে। এ ঘটনা ঘটবে কিয়ামতের দ্বিতীয় ফুৎকারের সময়। শিঙ্গায় ফুৎকারের সময়, প্রতিক্রিয়া ও সংখ্যা সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা সূরা নাবা ও নাযিয়াতে অতিবাহিত হয়েছে। এ আয়াতে প্রথম ফুৎকারের আগে ভূকম্পনের কথা বলা হয়েছে, না দ্বিতীয় ফুৎকারের পরবর্তী ভূকম্পনের কথা বলা হয়েছে, এ নিয়ে মতভেদ আছে। তবে এখানে দ্বিতীয় ভূকম্পনের অবস্থাই বেশি সম্ভাব্য। কারণ এরপর কিয়ামতের অবস্থা তথা হিসাব-নিকাশের আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে ইতিপূর্বে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
আয়াত-২.
আর জমিন তার বোঝাগুলো বের করে দেবে। এর কয়েকটি অর্থ হতে পারে-
১. মৃত মানুষ মাটির মধ্যে যে আকৃতিতেই পরে থাকুক না কেন, পৃথিবী বমি করার ন্যায় সবই বের করে দেবে।
২. কেবল মৃত মানুষকে মাটির বাইরে নিক্ষেপ করেই ক্ষান্ত হবে না, পৃথিবীতে তারা জীবিত থাকতে যত কথাবার্তা, কাজকর্ম, গতিবিধি সংঘটিত করেছে—সবই জমিন উগরে বের করে দেবে।
৩. মাটির নিচে গচ্ছিত সকল সম্পদ বের করে দেবে। এ দৃশ্য দেখে মানুষ আফসোস করে বলবে যে, এগুলো পাওয়ার জন্য দুনিয়ার জীবনে কত কিছুই না করেছি। অথচ আজকে এগুলো আমাদের কোনো কাজে আসছে না।
আয়াত-৩
আর এ পরিস্থিতি দেখে মানুষ বলবে এই মাটির কী হলো? এত সজোরে কাঁপছে কেন? কেন তার ভেতরের সমস্ত সম্পদ বের করে দিচ্ছে?
আয়াত-৪
সেদিন তার (মানুষের) ভালো-মন্দ সব কিছু বলে দেবে। কারণ কুরআনের অন্য আয়াতের বর্ণনা থেকে বোঝা যায় যে মানুষ মাটির ওপরে থেকে যা কিছু বলে বা করে সবই মাটির নিচে রেকর্ড হয়ে থাকে। ভালো-মন্দ সব কিছু জমিন সেদিন বর্ণনা করে দেবে।
আয়াত-৫
কারণ আল্লাহ জমিনকে আদেশ করবেন তাই জমিন সেই রেকর্ড বাজিয়ে সকলকে শুনিয়ে দেবে।
আয়াত-৬
সেদিন প্রত্যেকে একাকী উপস্থিত হবে। যেমন তাকে প্রথমে একাকী সৃষ্টি করা হয়েছিল | শিঙ্গায় ফুঁ দেওয়ার সাথে সাথে সবাই দলে দলে উপস্থিত হবে। আর প্রত্যেককে নিজ নিজ আমলনামা দেখানো হবে। মুমিনদের ডান হাতে আর কাফেরদের বাঁ হাতে আমলনামা দেওয়া হবে।
আয়াত-৭.৮
হযরত ইবনে আব্বাস রা. বলেন, মুমিন হোক বা কাফের, ভালো করুক বা মন্দ-সব কিছু আল্লাহ তাদেরকে দেখাবেন। যদিও তা বিন্দু পরিমাণ হয়। অতঃপর আল্লাহ মুমিনের গুনাহ ক্ষমা করে ভালো কাজের জন্য সাওয়াব দেবেন। আর কাফেরদের পাপের কারণে শাস্তি দেওয়া হবে। অবশ্য তাদের ভালো কাজের ফল দুনিয়াতেই পাবে। আর পরকালে কুফরীর কারণে তাদের ভালো কাজের বিনিময় প্রত্যাখ্যাত করে দেওয়া হবে। (কাবীর) বস্তুত আহলে সুন্নত ওয়াল জামাআতের আকীদা হলো, মহান আল্লাহ যদি ইচ্ছা করেন ছোট পাপেরও শাস্তি প্রদান করতে পারেন। আবার ইচ্ছা করলে বড় বড় গুনাহও ক্ষমা করে দিতে পারেন।
ومن يعمل مثقال ذرة شرايرة , কেউ অণু পরিমাণ অসৎ কর্ম করলে তাও দেখতে পাবে। এখানে জীবদ্দশায় তাওবা করেনি, এমন অসৎ কর্ম বোঝানো হয়েছে। কেননা কুরআন-হাদীসে অকাট্য প্রমাণ আছে, তাওবা করলে সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়। তবে যে গুনাহ থেকে তাওবা করেনি তা ছোট হোক, বড় হোক সামনে আসবেই। এ কারণে রাসূলুল্লাহ স. আয়েশা রা.-কে বলেছিলেন,
اياك ومحقرات الذنوب فان لها من الله عز وجل طالبا সাবধান! কোনো পাপকেই ছোট ও তুচ্ছ মনে করো না। কেননা এর জন্যও পাকড়াও করা হবে।’ (আহমদ-২৪৬৫১, ইবনে হিব্বান-৫৫৬৪, সহীহ)
মহান প্রভু অপর আয়াতে ঘোষণা করেন, ‘আর আমলনামা সামনে রাখা হবে। তাতে যা আছে, তার কারণে অপরাধীদেরকে ভীত-সন্ত্রস্ত দেখবেন। তারা বলবে, হায় আফসোস, এটা কেমন আমলনামা! এ যে ছোট-বড় কোনো কিছুই বাদ দেয়নি—সবই এতে রয়েছে।’ (সূরা কাহাফ-৪৯)
রাসূল স. বলেছেন, اتقوا النار ولوبشق تمرة . فان لم تجدوا فبكلمة طيبة,, তোমরা এক টুকরা খেজুর দান করে হলেও জাহান্নামের আগুন নির্বাপণ করো। আর যদি সেটাও না পারো তাহলে উত্তম কথার দ্বারা হলেও জাহান্নাম থেকে নিজেকে রক্ষা করো। (সহীহ ইবনে হিব্বান-২৮০৪, সহীহ)
নির্দেশনা :
১. প্রকম্পিত হওয়া এই পৃথিবীর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য । কিয়ামতের সময় জমিন প্রকম্পিত হবে তা মানুষের কল্পানাতীত। তাই কিয়ামতের সেই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ না হতে চাইলে প্রত্যেক বান্দার উচিত নিজের আমলকে ঠিক করা এবং হেদায়াতের পথে চলা।
২. মৃত্যুর পরে হাশরের ময়দানে বিচারের জন্য একত্র করা হবে এবং প্রাণহীন সমস্ত বস্তু, এমনকি আমাদের হাত-পা, চোখ-কান ইত্যাদি আমাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে। এই পৃথিবী হবে সবচেয়ে বড় সাক্ষী।
৩. হাশরের ময়দানে পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, সম্পদ কোনো কাজে আসবে না। সবাই যার যার হিসাবের জন্য একা অপেক্ষা করতে থাকবে।
৪. কোনো আমলকেই ছোট মনে করা উচিত নয়। যদিও সেটা কোনো মুসলমানের সাথে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করা হয়। কারণ কেউ সরিষার দানা পরিমাণ নেক আমল করলেও তা দেখতে পাবে কাল কিয়ামতের ময়দানে। তাই ইখলাসের সাথে অল্প আমলও নাজাতের জন্য যথেষ্ট হবে।
৫. ছোট ছোট গুনাহকে গুনাহ মনে না করে যদি তা করতে থাকে, সেটাও এক সময় বড় গুনাহে পরিণত হয়।
৬. কাফের কোনো ভালো কাজ করলে দুনিয়ায় তার প্রতিফল দিয়ে দেওয়া হবে। পরকালে তার জন্য শাস্তি ছাড়া কিছুই নেই। পক্ষান্তরে মুমিনকে তার ভুলের প্রতিদান দুনিয়ায় দিয়ে দেওয়া হবে। আর নেক আমলের প্রতিদান পরকালের জন্য রেখে দেওয়া হবে।
আরো পড়ুন :
১০০.সূরা আদিয়াত سورة العاديات Sura Adiyat এর তাফসীর ও শানে নুযুল
১০১.সূরা ক্বারিয়াহ Sura Karia سورة القارعة এর তাফসির ও শানে নুযুল
১০২.সূরা তাকাসুর سورة التكاثر Sura takasur এর তাফসির ও শানে নুযুল
ট্যাগ সমূহ : সূরা যিলযাল, سورة الزلزل,sura jiljal,সূরা যিলযাল এর তাফসির, সূরা যিলযাল এর শানে নুযুল, সূরা যিলযাল বাংলা, সূরা যিলযাল এর ফজিলত, সূরা যিলযাল অর্থসহ, সূরা যিলযাল আরবি, সূরা যিলযাল এর শিক্ষা, সূরা যিলযাল আয়াত ৭-৮, সূরা যিলযাল এর বাংলা উচ্চারণ, সূরা যিলযাল এর বাংলা অনুবাদ, সূরা যিলযাল এর বাংলা তাফসির, সূরা যিলযাল এর দারস, সূরা যিলযাল এর আলোকে কিয়ামতের বর্ণনা, sura jiljal, sura jiljal bangla, sura jiljal bangla meaning, sura jiljal bangla uccharon,سورة الزلزلة,سبب نزول سورة الزلزلة,সূরা যিলযাল, سورة الزلزل,sura jiljal,সূরা যিলযাল এর তাফসির, সূরা যিলযাল এর শানে নুযুল, সূরা যিলযাল বাংলা, সূরা যিলযাল এর ফজিলত, সূরা যিলযাল অর্থসহ, সূরা যিলযাল আরবি, সূরা যিলযাল এর শিক্ষা, সূরা যিলযাল আয়াত ৭-৮, সূরা যিলযাল এর বাংলা উচ্চারণ, সূরা যিলযাল এর বাংলা অনুবাদ, সূরা যিলযাল এর বাংলা তাফসির, সূরা যিলযাল এর দারস, সূরা যিলযাল এর আলোকে কিয়ামতের বর্ণনা, sura jiljal, sura jiljal bangla, sura jiljal bangla meaning, sura jiljal bangla uccharon,سورة الزلزلة,سبب نزول سورة الزلزلة |