১০২.সূরা তাকাসুর سورة التكاثر Sura takasur এর তাফসির ও শানে নুযুল

সূরা তাকাসুর,سورة التكاثر, সুরা তাকাসুর বাংলা উচ্চারণ, সুরা তাকাসুর এর শানে নুযুল, সূরা তাকাসুর আরবি, সূরা তাকাসুর এর তাফসীর, সুরা তাকাসুর এর দারস, সুরা তাকাসুর অর্থ, সূরা তাকাসুর এর ফজিলত, সুরা তাকাসুর আয়াত ১, সুরা আত তাকাসুর শানে নুযুল, সূরা আত তাকাসুর এর বাংলা উচ্চারণ, সূরা তাকাসুর এর ফজিলত, সূরা আত তাকাসুর, Sura takasur, Sura takasur bangla, sura takasur bangla meaning,sura takasur bangla uccharon, sura takasur bangla tafsir,سورة التكاثر للاطفال,سورة التكاثر مكتوبة,سوره التكاثر,
সুরা তাকাসুর এর শানে নুযুল

সূরার পরিচয় :

সূরার নাম : আত তাকাসুরসূরার অর্থ : প্রাচুর্য নিয়ে পরস্পর প্রতিযোগিতা।
সূরা নং : ১০২রুকু সংখ্যা : ১
আয়াত সংখ্যা : ৮সিজদা সংখ্যা : ০
শব্দ সংখ্যা : ২৮পারার সংখ্যা : ৩০
অক্ষর সংখ্যা : ১১৯শ্রেণী : মাক্কী

সূরা তাকাসুর سورة التكاثر Sura takasur এর তাফসির ও শানে নুযুল

بسم الله الرحمن الرحيم
শুরু করছি আল্লাহ তা’আলার নামে; যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
(١)- أَلْهَكُمُ ٱلتَّكَاثُرُ
(১) প্রাচুর্যের লালসা তোমাদেরকে গাফেল রাখে।
(٢)-حَتَّىٰ زُرْتُمُ ٱلْمَقَابِرَ
(২) এমনকি, তোমরা কবরস্থানে পৌঁছে যাও ।
(٣)-كَلَّا سَوْفَ تَعْلَمُونَ
(৩) এটা কখনো উচিত নয়। তোমরা সত্বরই জেনে নেবে।
(٤)-ثُمَّ كَلَّا سَوْفَ تَعْلَمُونَ
(৪) অতঃপর এটা কখনো উচিত নয়। তোমরা সত্বরই জেনে নেবে।
(٥)-كَلَّا لَوْ تَعْلَمُونَ عِلْمَ ٱلْيَقِينِ
(৫) কখনোই নয়; যদি তোমরা নিশ্চিত জানতে।
(٦)-لَتَرَوُنَّ ٱلْجَحِيمَ
(৬) তোমরা অবশ্যই জাহান্নাম দেখবে।
(٧)-ثُمَّ لَتَرَوُنَّهَا عَيْنَ ٱلْيَقِينِ
(৭) অতঃপর তোমরা তা অবশ্যই দেখবে দিব্য প্রত্যয়ে।
(٨)-ثُمَّ لَتُسْـَٔلُنَّ يَوْمَئِذٍ عَنِ ٱلنَّعِيمِ
(৮) অতঃপর, অবশ্যই সেদিন তোমরা নেয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।

শাব্দিক বিশ্লেষণ

أَلْهَىٰكُمُ : শব্দটির মূল হলো الهاء (আকৃষ্ট করা, গাফেল রাখা الهى মোহিত করেছে) ক্রিয়া, অতীতকাল, প্রথম পুরুষ, পুংলিঙ্গ । الهى শব্দের শেষে كم (তোমাদের ) যুক্ত হওয়ায় ى উঠে গিয়ে ه এর ওপর খাড়া যবর গ্রহণ করেছে। তাই অর্থ: তোমাদেরকে গাফেল করে রেখেছে।

ٱلتَّكَاثُرُ : শব্দটি বিশেষ্য । تَّكَاثُرُ (বৃদ্ধির প্রতিযোগিতার সংখ্যায় দ্রুত বৃদ্ধি) ال পূর্বে নির্দিষ্ট বিষয়বস্তু বোঝাতে ব্যবহার হয়েছে। তাই ٱلتَّكَاثُرُ হয়েছে।

زُرْتُمُ : শব্দটির মূল হলো ريارة(উপস্থিত হওয়া, সাক্ষাৎ করা, পরিদর্শন করা) ক্রিয়া, অতীতকাল, মধ্যম পুরুষ, পুংলিঙ্গ, বহুবচন। এ প্রকৃত রূপ زورتُمُ পূর্বে সম্বন্ধসূচক অব্যয় حَتَّىٰ (যতক্ষণ) যুক্ত হওয়ায় حَتَّىٰ زُرْتُمُ অর্থ: যতক্ষণ না তোমরা উপস্থিত হও।

ٱلْمَقَابِرَ : শব্দটি বিশেষ্য, বহুবচন, একবচন হলো مقبرة. (কবর, সমাধি) সূয়া শব্দে ال নির্দিষ্ট বিষয়বস্তু বোঝানোর জন্য حَتَّىٰ زُرْتُمُ ٱلمَقابرَ অর্থ: যতক্ষণ না তোমরা কবরসমূহে উপস্থিত হও।

تَعْلَمُونَ : শব্দটির মূল হলো علم (জানা, অবগত হওয়া, অবহিত হওয়া) আর تَعْلَمُونَ (তোমরা জানবে) ক্রিয়া, বর্তমানকাল, প্রথম পুরুষ, পুংলিঙ্গ, বহুবচন।

ٱلْيَقِينِ : শব্দটি বিশেষ্য । নিশ্চিত, দৃঢ় বিশ্বাস, নিশ্চয়তা অর্থে ব্যবহৃত হয় । ال নির্দিষ্ট অর্থ দেওয়ার জন্য।

لَتَرَوُنَّ : শব্দটির মূল হলো رؤية (দেখা, পর্যবেক্ষণ করা, চিন্তা করা, জানা) ক্রিয়া, ভবিষ্যৎকাল, মধ্যম পুরুষ, পুংলিঙ্গ, বহুবচন। তাকিদ দেওয়া বা জোরালোভাবে বোঝাতে পূর্বে ক্রিয়া বিশেষ্য ل এবং শেষে একটি নূনে তাশদীদ বাড়ানো হয়েছে। لَتَرَوُنَّ অর্থ: অবশ্যই অবশ্যই তোমরা দেখবে।

ٱلْجَحِيمَ : শব্দটি কর্তা বিশেষ্য, অর্থ: জ্বলন্ত অগ্নি, তীব্র আগুন, দোজখের একটি নাম। পূর্বে ال নির্দিষ্ট বোঝানোর জন্য। ٱلْجَحِيمَ অর্থ: দোজখ ।

عَيْنَ : শব্দটি বিশেষ্য, অর্থ: চোখ, দৃষ্টি, নজর ইত্যাদি হলেও শব্দটি এখানে نفس এর মতো তাকিদ বা গুরুত্ব বোঝাতে এসেছে। عينه (হুবহু একই) পুরো বাক্যের অর্থ হবে এমন لَتَرَوُنَّهَا رؤية عَيْنَ ٱلْيَقِينِ (অতি অবশ্যই তোমরা এমন দেখা দেখবে, যা হুবহু নিশ্চিত।

لَتُسْـَٔلُنَّ : শব্দটির মূল হলো سوال (জিজ্ঞাসা করা, জানতে চাওয়া, প্রশ্ন করা) ( تُسْـَٔلُنَّ তোমরা জিজ্ঞাসিত হবে) ক্রিয়া, ভবিষ্যৎকাল, মধ্যম পুরুষ, পুংলিঙ্গ, বহুবচন, কর্মবাচ্য রূপ। গুরুত্ব বোঝাতে শেষে নূনে তাশদীদ এবং শুরুতে ক্রিয়া বিশেষণ ل (অবশ্যই) যুক্ত হওয়ায় لَتُسْـَٔلُنَّ হয়েছে। পূর্বে আছে সংযোজক অব্যয় ثم (অতঃপর) لَتُسْـَٔلُنَّ অর্থ: অতঃপর অবশ্যই অবশ্যই তোমরা জিজ্ঞাসিত হবে।

ٱلنَّعِيمِ : শব্দটি বিশেষ্য, অর্থ: নিয়ামত দান, সুখ, আরাম । পূর্বে ال নির্দিষ্ট বোঝানোর জন্য এবং তার পূর্বে عن (সম্পর্ক, ব্যাপারে, হতে) সম্বন্ধসূচক অব্যয় যুক্ত হয়েছে। عَنِ ٱلنَّعِيمِ অর্থ: নিয়ামতের ব্যাপারে।

সূরার আলোচ্য বিষয়

সূরায়ে তাকাসুরে ওই সকল লোকের আলোচনা করা হয়েছে, যারা জাগতিক জীবনে বেঁচে থাকার জন্য অধিক মাত্রায় সম্পদ লাভের লালসায় পরস্পরে প্রতিযোগিতায় মত্ত হয়ে যায়। অপরের তুলনায় নিজে বেশি সম্পদশালী হওয়াকে জীবনের আসল সফলতা মনে করে। ফলে জীবনের আসল মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গি থেকে অনেক দূরে সরে যায়। তাই তাদেরকে অতিমাত্রার লোভ পরিহার করে জীবনে সফলসতা অর্জন করার জন্য আল্লাহর দেওয়া যথার্থ ব্যবহার এবং পরকালমুখী চরিত্র গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।

সুরা তাকাসুর এর শানে নুযুল

সূরা আত তাকাসুর এর শানে নুযুল সম্পর্কে একাধিক বর্ণনা পাওয়া যায়। যেমন,
১. হযরত ইবনে বুরায়দাহ থেকে বর্ণিত মদীনার আনসারদের মধ্যে দুটি গোত্র সম্পদের প্রাচুর্য এবং নেতৃত্ব, কর্তৃত্ব নিয়ে পরস্পর খুব অহংকার করত। একে অপরকে খারাপ বলত। এমনকি নিজেদের জনবল বেশি প্রমাণের জন্য কবরস্থানের মৃত ব্যক্তিদের গণনা করত। তাদের এই আচরণের কারণেই আলোচ্য সূরাটি নাযিল হয়। (কানযুন নকুদ-১০০)
২. হযরত আলী রা. বলেন, আমরা কবরের আজাবের ব্যাপারে সন্দেহে ছিলাম তখন এই সূরাটি নাযিল হয়। (তিরমিযী-৫/৪১৭, হা. ৩৩৫৫ সহীহ)

সূরা তাকাসুর এর তাফসীর

আয়াত-১. ২.
أَلْهَىٰكُمُ ٱلتَّكَاثُرُ এই আয়াতে تَّكَاثُرُ শব্দটি প্রচুর ধন-সম্পদ সঞ্চয় করা এবং প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা করার অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। ইবনে আব্বাস রা.-এর এটি বর্ণনা মতে, রাসূলুল্লাহ স. একবার এই আয়াত তিলাওয়াত করে বলেছেন, تَّكَاثُرُ অর্থ: অবৈধ পদ্ধতিতে সম্পদ সংগ্রহ করা এবং আল্লাহর নির্ধারিত খাতে ব্যয় না করা। আয়াতের অর্থ প্রাচুর্যের লালসা তোমাদের গাফেল রাখে। পরের আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে না, এমনকি, তোমরা কবরস্থানে পৌঁছে যাও। কবরস্থানে পৌছার অর্থ মৃত্যুর পর কবরে পৌছা । রাসূলুল্লাহ স.-এর তাফসীর প্রসঙ্গে বলেছেন, حتى يأتيكم الموت এমনকি তোমাদের মৃত্যু চলে আসে।

আয়াত দুটির মর্মার্থ হলো, ধন-সম্পদ প্রাচুর্যের লালসা অথবা ধন-সম্পদ, সন্তান-সন্ততি ও বংশ গোত্রের বড়াই তোমাদেরকে গাফেল করে রাখে। এমনকি, এ অবস্থায় তোমাদের মৃত্যু এসে যায় । কবরে পৌছা পর্যন্ত তোমরা এই অবস্থায় উদাসীন থাকো। রাসূলুল্লাহ স. একদিন এই আয়াত তিলাওয়াত করে বলছিলেন, মানুষ বলে আমার ধন, আমার ধন, অথচ তোমার অংশ তো ততটুকুই যতটুকু তুমি খেয়ে শেষ করে ফেলো, অথবা পরিধান করে ছিন্ন করে দাও, অথবা সদকা করে সম্মুখে পাঠিয়ে দাও। এ ছাড়া যা আছে, তা তোমার হাত থেকে চলে যাবে, অপরের জন্য তুমি তা ছেড়ে যাবে। (তিরমিযী-৫/৪১৭, হা. ৩৩৫৪, সহীহ)

আয়াত-৩.
কখনো নয়। সম্পদ ও প্রাচুর্যই কাজে আসবে তোমাদের এই ধারণা ঠিক নয়। যা অচিরেই মৃত্যুর পর জানতে পারবে।

আয়াত-৪.
তারপর কখনো নয়। (তোমাদের উল্লিখিত ধারণা ঠিক নয়) অচিরেই (মৃত্যুর পর) জানবে যে, আসল আরাম-আয়েশ হলো আখিরাতের। আখিরাতের তুলনায় দুনিয়া অতি নগণ্য।

আয়াত-৫.
কখনোই নয়। যদি তোমরা তার বাস্তবতা নিশ্চিত জানতে তাহলে কখনোই আধিক্য নিয়ে এমন লালসা ও গর্ব করতে না। لَوْ تَعْلَمُونَ এর প্রতি উত্তর উহ্য আছে। তা হলো, لما الهيكم التكاثر (তাহলে কখনোই তোমরা আধিক্য নিয়ে এমন লালসা ও গর্ব করতে না।)

আয়াত-৬.
তোমরা অতি দ্রুত অবশ্যই তীব্র প্রজ্বালিত আগুন দেখতে পাবে । এই আগুনের কিছু নিদর্শন প্রথমে কবরে দেখবে।

আয়াত-৭.
কবরের পরে আখিরাতে সেই প্রজ্বলিত আগুন স্বচক্ষে দেখবে, দেখেই অন্তরে বিশ্বাস অর্জন হবে। কোনো বস্তু চোখ দিয়ে দেখার মাধ্যমে অন্তরে সে বিষয়ে যে বিশ্বাস জন্ম নেয় তাকেই বলে ইলমুল ইয়াকীন বা জ্ঞানলব্ধ প্রত্যয়। সুতরাং তোমরা জাহান্নামকে পরকালে চাক্ষুস দর্শন করবে। কিন্তু এর পূর্বে পার্থিব জীবনেই ওহীপ্রাপ্ত জ্ঞান দিয়ে তার বাস্তবতার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা উচিত। বিদ্যার্জন এবং জ্ঞান লাভের দ্বারা ও সংবাদমাধ্যমে অন্তরে যে বিশ্বাস ও প্রত্যয় সৃষ্টি হয় তাকে বলা হয় عِلْمَ ٱلْيَقِينِ (ইলমুল ইয়াক্বীন) । আর স্বচক্ষে প্রত্যক্ষভাবে যে জ্ঞান লাভ হয় তাকে বলা হয় عَيْنَ ٱلْيَقِينِ (আইনুল ইয়াক্বীন)।

আয়াত-৮.
তারপর অবশ্যই দুনিয়ার সব নিয়ামত সম্পর্কে সকলেই আল্লাহর নিকট জিজ্ঞাসিত হবে। সেগুলোর কৃতজ্ঞতা আদায় করেছ কি না এবং সৎ কাজে ব্যয় করেছ নাকি পাপ কাজে ব্যয় করেছ? সব বিষয়ে তোমরা জিজ্ঞাসিত হবে।

নির্দেশনা :

১. অধিক পরিমাণে সম্পদের লালসা এবং তা উপার্জনে পারস্পরিক প্রতিযোগিতা আল্লাহর ইবাদত এবং পরকালের চিন্তা থেকে সম্পূর্ণ বিমুখ হয়ে পড়ার অন্যতম কারণ।
২. কবর এবং জাহান্নামের শাস্তি প্রত্যক্ষ করা এবং তার বাস্তবতা দেখার অপেক্ষায় না থেকে ওহীলব্ধ জ্ঞান দ্বারা শিক্ষা নিয়ে আল্লাহর প্রতি এবং পরকালের প্রতি ঈমান আনা ও নেক আমল করা উচিত।
৩. পুনরুত্থান দিবসের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা ঈমানদার হওয়ার অন্যতম শর্ত।
৪. আল্লাহ তা’আলা প্রত্যেক বান্দাকে তাঁর প্রতিটি নিয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন, যা দুনিয়াতে দেওয়া হয়েছিল। যদি নিয়ামত যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে কৃতজ্ঞতা আদায় করা হয়ে থাকে তাহলে সফল। অন্যথায় জাহান্নাম অবধারিত।

ট্যাগ সমূহ : সূরা তাকাসুর,سورة التكاثر, সুরা তাকাসুর বাংলা উচ্চারণ, সুরা তাকাসুর এর শানে নুযুল, সূরা তাকাসুর আরবি, সূরা তাকাসুর এর তাফসীর, সুরা তাকাসুর এর দারস, সুরা তাকাসুর অর্থ, সূরা তাকাসুর এর ফজিলত, সুরা তাকাসুর আয়াত ১, সুরা আত তাকাসুর শানে নুযুল, সূরা আত তাকাসুর এর বাংলা উচ্চারণ, সূরা তাকাসুর এর ফজিলত, সূরা আত তাকাসুর, Sura takasur, Sura takasur bangla, sura takasur bangla meaning,sura takasur bangla uccharon, sura takasur bangla tafsir,سورة التكاثر للاطفال,سورة التكاثر مكتوبة,سوره التكاثر,

সূরা তাকাসুর, Sura takasur,سورة التكاثر, সুরা তাকাসুর বাংলা উচ্চারণ, সুরা তাকাসুর এর শানে নুযুল, সূরা তাকাসুর আরবি, সূরা তাকাসুর এর তাফসীর, সুরা তাকাসুর এর দারস, সুরা তাকাসুর অর্থ, সূরা তাকাসুর এর ফজিলত, সুরা তাকাসুর আয়াত ১, সুরা আত তাকাসুর শানে নুযুল, সূরা আত তাকাসুর এর বাংলা উচ্চারণ, সূরা তাকাসুর এর ফজিলত, সূরা আত তাকাসুর, Sura takasur, Sura takasur bangla, sura takasur bangla meaning,sura takasur bangla uccharon, sura takasur bangla tafsir,سورة التكاثر للاطفال,سورة التكاثر مكتوبة,سوره التكاثر,

আরো পড়ুন :

১০৪.সূরা হুমাযাহ سورة الهمزة Sura humajah এর তাফসির ও শানে নুযুল

১০৫.সূরা ফীল سورة الفيل Sura fil এর তাফসির ও শানে নুযুল

১০৬.সূরা কুরাইশ سورة قريش Surah quraysh এর তাফসির ও শানে নুযুল

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top