৮৬.সূরা তারিক سورة الطارق Surah Tariq এর তাফসির ও শানে নুযুল

সূরা তারিক এর শানে নুযুল, সূরা তারিক এর তাফসির, সূরা আত ত্বারিক, সূরা তারিক বাংলা উচ্চারণ, سورة الطارق, সূরা তারিক এর তাফসীর, সূরা তারিক বাংলা অনুবাদ, surah tariq, surah tarik rezeki, surah tariq pdf, surah tariq 4, সূরা তারিক, সূরা তারিক এর ফজিলত, সূরা তারিক বাংলা অনুবাদ, সূরা তারিক বাংলা অনুবাদ,surah tariq, surah tariq bangla tafsir, surah tariq ayat 4 to 7, surah tariq meaning, surah tariq tafsir, surah tariq for periods, surah tariq last 3 ayat benefits, surah tariq benefits,সূরা আত তারিক বাংলা উচ্চারণ, surah tariqsura at tarik, সূরা আত তারিক তারিক্ব বাংলা অনুবাদ,سورة الطارق مكتوبة, سوره الطارق, معنى سورة الطارق, تفسير سورة الطارق للاطفال,
সূরা তারিক এর শানে নুযুল

সূরার পরিচয় :

সূরার নাম : সূরা আত ত্বারিক।সূরার অর্থ : রাতের আগন্তক।
সূরা নং : ৮৬রুকু সংখ্যা : ১
আয়াত সংখ্যা : ১৭সিজদা সংখ্যা : ০
শব্দ সংখ্যা : ৬১পারার সংখ্যা : ৩০
অক্ষর সংখ্যা : ২৫৪শ্রেণী : মাক্কী।

সূরা তারিক سورة الطارق Surah Tariq এর তাফসির ও শানে নুযুল


بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ

শুরু করছি আল্লাহ তা’আলার নামে, যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।

(١) وَٱلسَّمَآءِ وَٱلطَّارِقِ

(১) শপথ আকাশের এবং রাত্রিতে আগমনকারীর ।

(٢) وَمَآ أَدْرَىٰكَ مَا ٱلطَّارِقُ

(২) আপনি জানেন, যে রাত্রিতে আসে সেটা কী?

(٣) ٱلنَّجْمُ ٱلثَّاقِبُ

(৩) সেটা এক উজ্জ্বল নক্ষত্র।

(٤) إِن كُلُّ نَفْسٍ لَّمَّا عَلَيْهَا حَافِظٌ

(৪) প্রত্যেকের ওপর একজন তত্ত্বাবধায়ক রয়েছে।

(٥) فَلْيَنظُرِ ٱلْإِنسَٰنُ مِمَّ خُلِقَ

(৫) অতএব, মানুষের দেখা উচিত কী বস্তু থেকে সে সৃজিত হয়েছে।

(٦) خُلِقَ مِن مَّآءٍ دَافِقٍ

(৬) সে সৃজিত হয়েছে সবেগে স্খলিত পানি থেকে ।

(٧) يَخْرُجُ مِنۢ بَيْنِ ٱلصُّلْبِ وَٱلتَّرَآئِبِ

(৭) এটা নির্গত হয় মেরুদণ্ড ও বক্ষপাজরের মধ্য থেকে।

(٨) إِنَّهُۥ عَلَىٰ رَجْعِهِۦ لَقَادِرٌ

(৮) নিশ্চয়ই তিনি তাকে ফিরিয়ে নিতে সক্ষম।

(٩) يَوْمَ تُبْلَى ٱلسَّرَآئِرُ

(৯) যেদিন গোপন বিষয়াদি পরীক্ষিত হবে,

(١٠) فَمَا لَهُۥ مِن قُوَّةٍ وَلَا نَاصِرٍ

(১০) সেদিন তার কোনো শক্তি থাকবে না এবং সাহায্যকারীও থাকবে না।

(١١) وَٱلسَّمَآءِ ذَاتِ ٱلرَّجْعِ

(১১) শপথ চক্ৰশীল আকাশের

(١٢) وَٱلْأَرْضِ ذَاتِ ٱلصَّدْعِ

(১২) এবং বিদারণশীল পৃথিবীর

(١٣) إِنَّهُۥ لَقَوْلٌ فَصْلٌ

(১৩) নিশ্চয়ই কুরআন সত্য-মিথ্যার ফয়সালা ।

(١٤) وَمَا هُوَ بِٱلْهَزْلِ

(১৪) এবং এটা উপহাস নয় ।

(١٥) إِنَّهُمْ يَكِيدُونَ كَيْدًا

(১৫) তারা ভীষণ চক্রান্ত করে,

(١٦) وَأَكِيدُ كَيْدًا

(১৬) আর আমিও কৌশল করি।

(١٧) فَمَهِّلِ ٱلْكَٰفِرِينَ أَمْهِلْهُمْ رُوَيْدًۢا

(১৭) অতএব, কাফেরদের অবকাশ দিন, তাদের অবকাশ দিন কিছুদিনের জন্য।

আলোচ্য বিষয় :

সূরা তারিক্বে দুটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে—
এক. মৃত্যুর পর মানুষকে অবশ্যই আল্লাহর সম্মুখে হাজির হতে হবে।
দুই. কুরআন এক চূড়ান্ত বাণী । কাফেরদের কোনো কৌশল বা ষড়যন্ত্রই এর বিন্দুমাত্র ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না।

সূরা তারিক এর শানে নুযুল :

আলোচ্য আত তারিক্ব সূরাটি রাসূলুল্লাহ স.-এর মক্কীজীবনে নাযিলকৃত সূরাগুলোর মধ্যে একটি। যে সময় মক্কার কাফেররা কুরআন ও রাসূলুল্লাহ সা.-এর দাওয়াতী মিশনকে বাধাগ্রস্ত করার নিমিত্তে বিভিন্ন অপকৌশল করেছিল সে সময় উক্ত সূরাটি অবতীর্ণ হয়।

সূরার আলোচ্য বিষয় :

এই সূরায় আল্লাহ তা’আলা আকাশ ও নক্ষত্রের শপথ করে বলেছেন, প্রত্যেক মানুষের ওপর একজন তত্ত্বাবধায়ক ফেরেশতা নিযুক্ত আছেন, তিনি তার সমস্ত কাজকর্ম ও নড়াচড়া দেখেন, জানেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মানুষের চিন্তা করা উচিত যে, সে দুনিয়াতে যা কিছু করছে, তা সবই কিয়ামতের দিন হিসাব-নিকাশের জন্য আল্লাহর কাছে সংরক্ষিত রয়েছে। তাই কোনো সময় পরকাল ও কিয়ামতের চিন্তা থেকে গাফেল হওয়া অনুচিত। এরপর পুনরুজ্জীবন সম্পর্কে শয়তান মানুষের মনে যে অসম্ভাব্যতার সন্দেহ সৃষ্টি করে, তার জবাব প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, মানুষ লক্ষ করুক যে, সে কীভাবে বিভিন্ন অণুকণা ও বিভিন্ন উপকরণ থেকে সৃজিত হয়েছে।

যিনি প্রথম সৃষ্টিতে সারা বিশ্বের কণাসমূহ একত্রিত করে একজন জীবিত, শ্রোতা ও দ্রষ্টা মানব সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন; তিনি তাকে মৃত্যুর পর পুনরায় তদ্রূপ সৃষ্টি করতেও সক্ষম। এরপর কিয়ামতের কিছু অবস্থা বর্ণনা করে আবার আকাশ ও পৃথিবীর শপথ করা হয়েছে, সে যেন তাকে হাসি-তামাশা মনে না করে । এটা এক বাস্তব সত্য, যা অবশ্যই সংঘটিত হবে। অবশেষে দুনিয়াতে কেন আজাব আসবে না কাফেরদের এই প্রশ্নের জবাবের মাধ্যমে সূরা সমাপ্ত করা হয়েছে।

সূরা তারিক এর তাফসির

আয়াত-১.
শপথ আকাশের এবং রাত্রিতে আগমনকারীর । প্রথম শপথে আকাশের সাথে “طارق ” শব্দ যোগ করা হয়েছে। এর অর্থ রাত্রিতে আগমনকারী। নক্ষত্র দিনের বেলায় লুকায়িত থাকে ” এবং রাতে আগমন করে, এ জন্য নক্ষত্রকে “طارق” রাতে আগমনকারী বলা হয়েছে।

আয়াত-২. ৩.
(তা হলো) উজ্জ্বল নক্ষত্র। আয়াতে কোনো নক্ষত্রকে নির্দিষ্ট করা হয়নি। তাই যেকোনো নক্ষত্রকে বোঝানো যায়। কোনো কোনো তাফসীরবিদ এর অর্থ নিয়েছেন বিশেষ করে নক্ষত্র ‘সুরাইয়া’, যা সপ্তর্ষিমণ্ডলস্থ একটি নক্ষত্র কিংবা ‘শনি গ্ৰহ’ অর্থ নিয়েছেন। আরবী ভাষায় সুরাইয়া ও শনি গ্রহকে “نَّجْمُ” বলা হয়ে থাকে ।

আয়াত-৪.
প্রত্যেক মানুষের ওপর একজন তত্ত্বাবধায়ক রয়েছে। অর্থাৎ আমলনামা লিপিবদ্ধকারী ফেরেশতা নিযুক্ত রয়েছে। তারা মানুষের সঙ্গে থেকে মানুষের আমল লিখে, মানুষকে বিপদ থেকে রক্ষা করে। حَافِظٌ এর অর্থ বিপদ থেকে রক্ষাকারী ফেরেশতা। তারা মানুষকে বিপদ থেকে রক্ষা করে। তবে আল্লাহর পক্ষ থেকে অবধারিত বিপদ থেকে তারা রক্ষা করে না। বিস্তারিত সূরা ইনফিতার, আয়াত : ১১

আয়াত-৫.
অতএব, মানুষের দেখা উচিত কী বস্তু থেকে সে সৃজিত হয়েছে। শপথে সম্ভবত এদিকে ইঙ্গিত রয়েছে যে, যিনি আকাশের নক্ষত্রের হেফাজতের এমন সব ব্যবস্থা করে রেখেছেন, তাঁর পক্ষে পৃথিবীতে তোমাদের বা তোমাদের আমলের হেফাজত করা কি কঠিন কাজ? উপরন্তু আকাশে যেমন নক্ষত্রসমূহ হেফাজতে আছে, কিন্তু সেগুলো দৃষ্টিগোচর হয় বিশেষ করে রাত্রিবেলায়, ঠিক তেমনি সব আমল আমলনামায় এখনো সংরক্ষিত আছে, কিন্তু সেগুলো দৃষ্টিগোচর হবে কিয়ামতের বিশেষ দিনে। বিষয়টি যখন এমন, তখন মানুষের উচিত ঈমান ও নেক আমলের মাধ্যমে কিয়ামতের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা। কেউ যদি কিয়ামত সংঘটিত হওয়াকে অসম্ভব মনে করে, তাহলে তার চিন্তা করা উচিত কী জিনিস থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে!

আয়াত-৬. ৭
যা নির্গত হয় মেরুদণ্ড ও বক্ষপাঁজরের মধ্য থেকে । মানুষকে এক সবেগে নির্গত বীর্য থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে, যা পৃষ্ঠ ও বক্ষের অস্থিপিঞ্জরের মধ্য থেকে নির্গত হয়। সাধারণভাবে তাফসীরবিদগণ এর এই অর্থ করেছেন যে, বীর্য পুরুষের পৃষ্ঠদেশ এবং নারীর বক্ষদেশ থেকে নির্গত হয়। কিন্তু মানবদেহ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণের সুচিন্তিত অভিমত ও অভিজ্ঞতা এই যে, বীর্য প্রকৃতপক্ষে মানুষের প্রত্যেক অঙ্গ থেকে নির্গত হয় এবং সন্তানের প্রত্যেক অঙ্গ, নারী ও পুরুষের সেই অঙ্গ থেকে নির্গত বীর্য দ্বারা গঠিত হয়। তাদের আরো সুচিন্তিত অভিমত এই যে, বীর্য সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ থেকে স্খলিত হয়ে মেরুদণ্ডের মাধ্যমে অণ্ডকোষে জমা হয় এবং সেখান হতে নির্গত হয়।

আয়াত-৮.
নিশ্চয়ই তিনি তাকে (মৃত্যুর পর) প্রত্যাবর্তন করাতে তথা পুনরায় জীবিত করতে সক্ষম। উদ্দেশ্য এই যে, যে বিশ্বস্রষ্টা প্রথমবার মানুষকে বীর্য থেকে সৃষ্টি করেছেন, তিনি তাকে পুনরায় ফিরিয়ে দিতে, অর্থাৎ মৃত্যুর পর জীবিত করতে আরো সহজেই সক্ষম হবেন।

আয়াত-৯.
যেদিন গোপন বিষয়াদি পরীক্ষিত হবে। অর্থাৎ মানুষের যেসব বিশ্বাস, চিন্তাধারা, মনন ও সংকল্প অন্তরে লুকায়িত ছিল, দুনিয়াতে কেউ জানত না এবং যেসব কাজকর্ম সে গোপনে করেছিল, কিয়ামতের দিন সে সবগুলোই পরীক্ষিত হবে। অর্থাৎ প্রকাশ করে দেওয়া হবে। হযরত আব্দুল্লাহ বিন ওমর রা. বলেন, কিয়ামতের দিন মানুষের সব গোপন ভেদ খুলে যাবে। প্রত্যেক ভালো-মন্দ বিশ্বাস ও কর্মের আলামত হয় মানুষের মুখমণ্ডলে শোভা পাবে, না হয় অন্ধকার ও কাল রঙের আকারে প্রকাশ করে দেওয়া হবে। (কুরতুবী)

আয়াত-১০.
তখন থাকবে না তার (অপরাধীর শাস্তি প্রতিরোধ করার) কোনো শক্তি এবং কোনো সাহায্যকারী (যে তাকে শাস্তি থেকে রক্ষা করবে)।

আয়াত-১১. ১৪.
শপথ চক্রশীল আকাশের। “ٱلرَّجْعِ” এর অর্থ পর পর বর্ষিত বৃষ্টি। একবার বৃষ্টি হয়ে শেষ হয়ে যায়, আবার হয়। তা কোনো নিরর্থক বস্তু নয়। অর্থাৎ কুরআন সত্য ও মিথ্যার ফয়সালা করে; এতে কোনো সন্দেহ ও সংশয়ের অবকাশ নেই ।

আয়াত-১৫. ১৭.
অতএব, কাফেরদের অবকাশ দিন, তাদেরকে অবকাশ দিন কিছুদিনের জন্য। সত্য যেন বিকশিত ও বিস্তৃত না হয় সে উদ্দেশ্যে অবিশ্বাসীরা চক্রান্ত করছে। আর আমার সূক্ষ্ম ব্যবস্থাও যা তারা বুঝতে পারছে না, ভেতরে ভেতরে কাজ করছে। তা তাদের সকল ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন করে দেবে এবং তাদের চক্রান্তসমূহ তাদের দিকেই ফিরিয়ে দেবে। এখন নিজেই চিন্তা করে দেখো, আল্লাহর ব্যবস্থার মোকাবেলায় কারো চালাকি ও চক্রান্ত কি কাজে আসতে পারে! অনিবার্যভাবে তারাই ব্যর্থ ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই তাদের শাস্তিদানের ব্যাপারে হে রাসূল! আপনার তাড়াহুড়া না করাই সমীচীন। তাদের নিন্দনীয় আচরণ দেখে বিচলিত হয়ে তাদের জন্য বদদোয়া করবেন না; বরং কিছুদিন ছাড় দিয়ে দেখেন পরিণতি কী দাঁড়ায়।

নির্দেশনা :

১. যেই আল্লাহ মানব জাতিকে এক বিন্দু মিশ্রিত শুক্রাণু থেকে সৃষ্টি করে পূর্ণাঙ্গ মানুষের রূপ দান করেছেন, সেই আল্লাহ তা’আলা মৃত্যুর পর পুনরায় তাদের সৃষ্টি করবেন এবং পরবর্তী জীবনে প্রত্যেকেই স্বীয় কর্মফল ভোগ করবে।
২. প্রত্যেক মানুষের ওপর একজন তত্ত্বাবধায়ক ফেরেশতা নিযুক্ত আছে। সে তার ভালো-মন্দ সকল কাজকর্ম সংরক্ষণ করে। এরই ভিত্তিতে কিয়ামত দিবসে মানুষের হিসাব-নিকাশ হবে । তাই কোনো সময় পরকাল ও কিয়ামতের চিন্তা থেকে গাফেল হওয়া উচিত নয় ।
৩. কুরআন একটি মীমাংসাকারী চূড়ান্ত বাণী। অতএব, যারা যেখানে কুরআনকে আঘাত দেওয়ার অপকৌশলে লিপ্ত, ঠিক সেখানে কুরআন বিজয়ী হবে। যা তারা আলোকোজ্জ্বল দিনের ন্যায় নিজ চোখে দেখতে পাবে।

আরো পড়ুন :

৮৭.সূরা আল আলা سورة الاعلى Surah Al A’la এর তাফসির ও শানে নুযুল

৮৮.সূরা আল গাশিয়াহ سورة الغاشية Surah Al Ghashiyah এর তাফসির ও শানে নুযুল

৮৯.সূরা আল ফাজর سورة الفجر Surah Fajr এর তাফসির ও শানে নুযুল

ট্যাগ সমূহ :সূরা তারিক এর শানে নুযুল, সূরা তারিক এর তাফসির, সূরা আত ত্বারিক, সূরা তারিক বাংলা উচ্চারণ, سورة الطارق, সূরা তারিক এর তাফসীর, সূরা তারিক বাংলা অনুবাদ, surah tariq, surah tarik rezeki, surah tariq pdf, surah tariq 4, সূরা তারিক, সূরা তারিক এর ফজিলত, সূরা তারিক বাংলা অনুবাদ, সূরা তারিক বাংলা অনুবাদ,surah tariq, surah tariq bangla tafsir, surah tariq ayat 4 to 7, surah tariq meaning, surah tariq tafsir, surah tariq for periods, surah tariq last 3 ayat benefits, surah tariq benefits,সূরা আত তারিক বাংলা উচ্চারণ, surah tariqsura at tarik, সূরা আত তারিক / তারিক্ব বাংলা অনুবাদ,سورة الطارق مكتوبة, سوره الطارق, معنى سورة الطارق, تفسير سورة الطارق للاطفال,সূরা তারিক এর শানে নুযুল, সূরা তারিক এর তাফসির, সূরা আত ত্বারিক, সূরা তারিক বাংলা উচ্চারণ, سورة الطارق, সূরা তারিক এর তাফসীর, সূরা তারিক বাংলা অনুবাদ, surah tariq, surah tarik rezeki, surah tariq pdf, surah tariq 4, সূরা তারিক, সূরা তারিক এর ফজিলত, সূরা তারিক বাংলা অনুবাদ, সূরা তারিক বাংলা অনুবাদ,surah tariq, surah tariq bangla tafsir, surah tariq ayat 4 to 7, surah tariq meaning, surah tariq tafsir, surah tariq for periods, surah tariq last 3 ayat benefits, surah tariq benefits,সূরা আত তারিক বাংলা উচ্চারণ, surah tariqsura at tarik, সূরা আত তারিক / তারিক্ব বাংলা অনুবাদ,سورة الطارق مكتوبة, سوره الطارق, معنى سورة الطارق, تفسير سورة الطارق للاطفال,

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top