জিকিরের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস
যিকরের সুন্নত ও আদবসমূহ :
১.যিকিরের জন্য অযু করা উত্তম এবং যিকিরের মাঝে প্রভাব বেশি হয়।
২. পশ্চিম মুখী হয়ে যিকির করা উত্তম।
৩. একাগ্রতার সাথে যিকির করা।
৪. আল্লাহর আযমত ও মহব্বত নিয়ে যিকির করা।
৫. ইখলাসের সাথে যিকির করা।
৬. মহিলারা এভাবে যিকির করবে যে, অন্য কোনো পুরুষ যেন তাদের আওয়াজ না শুনে। কেননা, মহিলাদের আওয়াজ হলো-পর্দা।
৭. যিকিরের শব্দাবলী অর্থের দিকে খেয়াল রাখবে।
জিকিরের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস
(১) হযরত আবু হুরায়রা রাযি. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল সাঃ বলেছেন- দুটি কালিমা উচ্চারণে খুবই সহজ; কিন্তু মিযানের পাল্লায় অনেক ভারী। আর আল্লাহর কাছেও অত্যধিক প্রিয়। কালিমা দুটি হলো-সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি আর সুবহানাল্লাহিল আযিম। অর্থ: ‘আল্লাহ তা’আলার পবিত্রতা বর্ণনা করি তার প্রশংসার সাথে, পবিত্র তিনি মহিমান্বিত সত্ত্বা। [সহিহ বুখারি: ৭৫৬৩; সহিহ মুসলিমঃ ২৬৯৪; তিরমিযী: ৩৪৬৭; নাসায়ী :৮৩০; ইবনে মাজাহ: ৩৮০৬]
(২) হযরত আবু জর গিফারি রাযি. থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল সাঃ আমাকে বলেছেন-
أَلا أَخْبِرُكَ بِأَحَتِ الْكَلَامِ إِلَى اللَّهِ؟ إِنَّ أَحَبَّ الْكَلَامِ إِلَى اللَّهِ : سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ.
অর্থ : আমি কি তোমাকে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় কালামের ব্যাপারে সংবাদ দেবো? নিশ্চয় আল্লাহর কাছে প্রিয় কালাম হলো- সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি । [সহিহ মুসলিমঃ ২৭৩১/৮৫]
আরেক রেওয়ায়েতে আছে—
سيْل أَيُّ الْكَلَامِ أَفْضَلُ؟ قَالَ : مَا اصْطَفَى اللَّهُ لِمَلَائِكَتِهِ أَوْ لِعِبَادِهِ : سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ.
অর্থ: আল্লাহর রাসুল -কে প্রশ্ন করা হলো, সর্বোত্তম কালাম কোনটি? জবাবে তিনি বললেন, সর্বোত্তম কালাম হলো, যা আল্লাহ তাআলা ফেরেশতা ও মানুষের জন্য পছন্দ করেছেন। তা হলো- সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি। [সহিহ মুসলিম: ২৭৩১, সুনানে তিরমিযি: ৩৪৬৩, আমালুল ইয়াউমি ওয়াল্লাইলাহ: ৮২৪, নাসাঈ, হাকিম : ১/৫০১]
(৩) হযরত সামুরা ইবনে জুনদুব রাযি. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল সাঃ বলেছেন-
أَحَبُّ الْكَلَامِ إِلَى اللهِ أَرْبَعٌ : وَالْحَمْدُ لِلَّهِ، سُبْحَانَ اللهِ، وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ، وَاللَّهُ أَكْبَرُ لَا يَضُرُّكَ بِأَتِهِنَّ بَدأت.
অর্থ: আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় বাক্য চারটি । যথা- সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার। চারটি বাক্যের যে কোনোটির দ্বারা প্রথমে পড়া যেতে পারে। তাতে কোনো সমস্যা নেই। [সহিহ মুসলিম: ২১৩৭, সুনানে আবু দাউদ: ৪৯৫৮, সুনা তিরমিযি: ২৮৩৮, আমালুল ইয়াউমি ওয়াল্লাইলাহ: ৮৪৫-৮৪৭, নাসাঈ, সুনানে ইবনে মাজাহঃ ৩৮১১]
(৪) হযরত আবু মালেক আশআরি রাযি. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন- আল্লাহর রাসুল সাঃ বলেছেন—
-الطُّهُورُ شَطْرُ الإيمان وَالْحَمْدُ لِلَّهِ تَمْلَأُ الْمِيزَان- وَسُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ تَمْلَانِ أَوْ تَمْلَأُ مَا بَيْنَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ.
অর্থ: পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ। আলহামদুলিল্লাহ মিযানের পাল্লাকে ভরপুর করে দেয়। আর সুবহানাল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ এটি আকাশ ও যমীনের ফাঁকা অংশকে পূর্ণ করে দেয়। [সহিহ মুসলিম: ২২৩, সুনানে তিরমিযি: ৩৫১২, সুনানে নাসাঈ ৫/৫- ৬, সুনানে ইবনে মাজাহ: ৫৭০]
(৫) উম্মুল মুমিনিন হযরত জুয়াইরিয়া রাযি. থেকে বর্ণিত। আল্লাহর রাসুল সাঃ তার কাছ থেকে সকাল বেলা ফযরের নামাযের সময় বের হলেন। তখন তিনি নামাযের স্থানে বসা ছিলেন। এরপর তিনি চাশতের সময় আবার ফিরে এলেন, তখনও তিনি জায়নামাযে বসাছিলেন। আল্লাহর রাসূল সা. তাকে বললেন-
مَا زِلْتِ عَلَى الْحَالِ الَّتِي فَارَقْتُكِ عَلَيْهَا ؟ قَالَتْ نَعَمْ ، قَالَ النَّبِيُّ الله : لَقَدْ قُلْتُ بَعْدَكِ أَربَعَ يَاتٍ ، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ، لَوْ وُزِنَتْ بِمَا قُلْتِ مُنْذُ الْيَوْمِ لَوَزَنَتُهُنَّ .
অর্থ: আমি তোমাকে যে অবস্থায় রেখে গিয়েছিলাম তুমি কি সেই অবস্থাতেই এখনও রয়েছ? উত্তরে তিনি বললেন, জ্বী। এরপর আল্লাহর রাসূল সাঃ বললেন, আমি তোমার কাছ থেকে যাওয়ার পর চারটি কালিমা তিনবার বলেছি, যদি তুমি এগুলোকে ওজন করো, তাহলে এসময় পর্যন্ত তুমি যা কিছু পড়েছো সবকিছু থেকে ঐগুলো বেশি ভারি হবে। কালিমার চারটি হলো—
عَدَدَ خَلْقِهِ وَرِضَا نَفْسِهِ وَزِنَةَ عَرْشِهِ وَمِدَادَ كَلِمَاتِه، .سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ
উচ্চারণ: আদাদা খালকিহি ওয়া রিদা নাফসিহি ওয়া যিনাতা আরশিহি ওয়া মিদাদা কালিমাতিহি, সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি।
অন্য বর্ণনায় চারটি কালিমা এরূপ পাওয়া যায়-
سُبْحَانَ اللهِ عَدَدَ خَلْقِهِ، سُبْحَانَ اللهِ رِضَا نَفْسِهِ، سُبْحَانَ اللهِ زِنَةَ عَرْشِهِ، سُبْحَانَ اللهِمِدَادَ كَلِمَاتِه .
উচ্চারণ: সুবহানাল্লাহি আদাদা খালকিহি, সুবহানাল্লাহি রিদা নাফসিহি, সুবহানাল্লাহি যিনাতা আরশিহি সুবহানাল্লাহি মিদাদা কালিমাতিহি।
অর্থ: আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করছি তার সৃষ্টির পরিমাণ। আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করছি তার সন্তুষ্টির সমপরিমাণ। আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করছি তার আরশের ওজন পরিমাণ। আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করছি তার প্রশংসা লেখার কালি সমপরিমাণ। [সহিহ মুসলিম: ২৭২৬, সুনানে আবু দাউদ: ১৫০৩, সুনানে তিরমিযি: ৩৫৫০, সুনানে নাসাঈ ৪/৭৭, সুনানে ইবনে মাজাহঃ ৩৮৯৮]
(৬) তিরমিযী শরীফের এক রেওয়ায়েত আল্লাহর রাসুল সাঃ বলেছেন— আমি কি তোমাকে এমন কালিমা শিক্ষা দিব না? যা তুমি বলবে। সুবহানাল্লাহি আদাদা খালকিহি (তিনবার), সুবহানাল্লাহি রিদা নাফসিহি (তিনবার), সুবহানাল্লাহি যিনাতা আরশিহি (তিনবার), সুবহানাল্লাহি মিদাদা কালিমাতিহি (তিনবার)। [সুনানে তিরমিযি: ৩৪৯৯]
(৭) হযরত আবু হুরায়রা রাযি. থেকে মুসলিম শরিফে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহর রাসুল সাঃ বলেছেন—
لأَنْ أَقُولَ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ، سُبْحَانَ اللهِ، وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ أَحَبُّ إِلَىٰ مِمَّا طَلَعَتْ عَلَيْهِ الشَّمْسُ.
অর্থ: সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ এবং লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ ও আল্লাহু আকবার বলা- পুরো দুনিয়া থেকে উত্তম। [সহিহ মুসলিম: ২৬৯৫, সুনানে তিরমিযি: ৩৫৯১, আমালুল ইয়াউমি ওয়াল্লাইলাহ: ৮৩৫, নাসাঈ]
(৮) হযরত আবু আইয়ুব আনসারি রাযি. থেকে সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে যে, আল্লাহর রাসূল সাঃ বলেছেন : যে ব্যক্তি এই দুআটি দশবার পড়বে, সে যেন হযরত ইসমাঈল আ.-এর বংশের চারজন গোলাম আজাদকারীর সমপরিমাণ সওয়াব পাবে।
إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ- لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ على كل شيء قَدِيرٌ .
উচ্চারণ: লা-ইলাহা-ইল্লাল্লাহু-ওয়াহদাহু-লা-শারিকা-লাহু, লাহুল-মুলকু-ওয়ালাহুল-হামদু-ওয়াহুয়া-আলা-কুল্লি-শাইয়িন-কাদির।
অর্থ: আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত আর কোনো ইলাহ নেই, তার কোনো শরীক নেই। সকল আধিপত্য তারই, তারই সকল প্রশংসা। তিনি সকল বিষয়ে ক্ষমতাবান । [সহিহ বুখারি: ৬৪০৪, সহিহ মুসলিম: ২৬৯৩, সুনানে তিরমিযি: ৩৫৮৪, আমালুল ইয়াউমি ওয়াল্লাইলাহ: ২৪, নাসাঈ]
(৯) হযরত আবু হুরায়রা রাযি. থেকে সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিমে বর্ণিত। আল্লাহর রাসুল সাঃ বলেছেন- যে ব্যক্তি ল-ইলাহা-ইল্লাল্লাহু-ওয়াহদাহু-লা-শারিকালাহু, লাহুল-মুলকু-ওয়ালাহুল-হামদু-ওয়াহুয়া-আলা-কুল্লি-শাইয়িন-কাদির।
অর্থ: এক আল্লাহ তাআলা ব্যতীত অন্য কোনো মাবুদ নেই। তিনি একক, তার কোন শরিক নেই। সকল রাজত্ব তাঁরই এবং তাঁরই জন্য সকল প্রশংসা। আর তিনি সর্বশক্তিমান ।
উক্ত দুআটি দিনে একশো বার পড়বে, সে দশটি গোলাম আজাদ করার সমান সওয়াব পাবে। তার জন্য একশো নেকি লেখা হবে। তার একশো পাপ ক্ষমা করে দেয়া হবে। ঐদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত সে শয়তান থেকে নিরাপদে থাকবে। ঐ দিন তার চেয়ে উত্তম আর কেউ হবে না; তবে সে ব্যক্তি যে তার চেয়ে বেশি পড়েছে।
আল্লাহর রাসুল সাঃ আরো বলেছেন- যে ব্যক্তি সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি।
অর্থ: আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করছি তার প্রশংসার সাথে। যে ব্যক্তি দিনে একশত বার পড়বে, তার পাপসমূহ সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হলেও ক্ষমা করে দেয়া হবে। [সহিহ বুখারি: ৬৪০৩, সহিহ মুসলিমঃ ২৬৯১, সুনানে তিরমিযি: ৩৪৬৪, মুয়াত্তা মালেক ১/২০৯, আমালুল ইয়াউমি ওয়াল্লাইলাহ: ২৬, নাসাঈ]
(১০) হযরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ রাযি. থেকে সুনানে তিরমিযি ও সুনানে ইবনে মাজাহ শরিফে বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল সাঃ -কে বলতে শুনেছি—
أَفْضَلُ الذِكرِ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ، وَأَفْضَلُ الدُّعَاءِ الْحَمْدُ لِلهِ . الحمد
অর্থ: সর্বোত্তম যিকির হলো- ”লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” ‘আল্লাহ তাআলা ব্যতীত অন্য কোন মাবুদ নেই। এবং সর্বোত্তম দুআ হলো- ”আলহামদুলিল্লাহ” ‘সকল প্রশংসা আল্লাহ তাআলার’ । ইমাম তিরমিযি রহ. উক্ত হাদিসকে হাসান বলেছেন। [সুনানে তিরমিযি: ৩৩৮০, সুনানে ইবনে মাজাহঃ ৩৮০০]
(১১) হযরত আবু মুসা আশআরি রাযি. থেকে সহিহ বুখারিতে হাদিস বর্ণিত হয়েছে যে, আল্লাহর রাসুল সাঃ বলেন-
مَثَلُ الَّذِي يَذْكُرُ رَبَّهُ وَالَّذِي لَا يَذْكُرُرَبَّهُ، مَثَلُ الْحَقِّ وَالْمَيِّتِ .
অর্থ: অর্থাৎ যে ব্যক্তি যিকির করে আর যে ব্যক্তি যিকির করে না তাদের উপমা হলো- জীবিত ও মৃত ব্যক্তির মতো। [সহিহ বুখারি: ৬৪০৭, সহিহ মুসলিমঃ ৭৭৯]
(১২) হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস রাযি. থেকে সহিহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন-
جَاءَ أَعْرَابِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ ، فَقَالَ : عَلَّمْنِي كَلَامًا أَقُولُهُ، قَالَ : “قُلْ : لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وحده لا شَرِيكَ لَهُ اللهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا ، وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا، سُبْحَانَ اللَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ، لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللهِ الْعَزِيزِ الْحَكِيمِ قَالَ : فَهُؤُلَاءِ لِرَنِي، فَمَالِ قَالَ : قُلْ : اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي وَارْحَمْنِي وَاهْدِنِي وَارْزُقْنِي”
অর্থ: একবার এক গ্রাম্য সাহাবি আল্লাহর রাসুল সাঃ -এর কাছে এসে বললেন, আমাকে বিশেষ কিছু আমল শিখিয়ে দিন, যেগুলো আমি পড়বো। আল্লাহর রাসুল সাঃ বললেন, বলো-
উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, আল্লাহু আকবার কাবিরা, ওয়ালহামদুলিল্লাহি কাসিরা, সুবহানাল্লাহি রব্বিল আলামিন, লা হাউলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহিল আযিযিল হাকিম।
অর্থ: আল্লাহ তাআলা ব্যতীত অন্য কোনো মাবুদ নেই। তিনি একক, তার কোনো শরিক নেই। আল্লাহ তাআলা মহান । সকল প্রশংসা তাঁরই জন্য। আল্লাহ তাআলার পবিত্রতা ঘোষণা করছি। প্রজ্ঞাময়, পরাক্রমশালী আল্লাহ ছাড়া আর কারো কোনো ক্ষমতা ও শক্তি নেই । গ্রাম্য সাহাবি বললেন, এগুলো তো আমার প্রতিপালকের জন্য, আমার জন্য কিছু বলেন। তখন আল্লাহর রাসূল বললেন, তুমি বলবে-
اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي وَارْحَمْنِي وَاهْدِنِي وَارْزُقْنِي .
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মাগফির লি ওয়ারহামনি ওয়াহদিনি ওয়ারযুকনি।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করুন, আমার ওপর রহমত বর্ষণ করুন, আমাকে হেদায়াত দান করুন এবং আমাকে রিযিক দান করুন। [সহিহ মুসলিম: ২৬৮৬]
আরো পড়ুন :
ট্যাগ সমূহ : জিকিরের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস,যিকিরের হাদিস,যিকির সম্পর্কে হাদিস,জিকিরের ফজিলত সম্পর্কে হাদিসজিকির সম্পর্কে হাদিস,জিকির সম্পর্কে কোরআন এবং হাদিস,জিকির সম্পর্কে আয়াত,জিকির সম্পর্কে আয়াত ও হাদিস,জিকির সম্পর্কে আলোচনা,জিকির সম্পর্কে বয়ান,উত্তম জিকির সমূহ,জিকির নিয়ে হাদিস, সর্বত্তম জিকির কি,সর্বত্তম জিকির,যিকরের সুন্নত ও আদবসমূহ,জিকিরের ফজিলত সম্পর্কে হাদিসজিকিরের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস,যিকিরের হাদিস,যিকির সম্পর্কে হাদিস,জিকির সম্পর্কে হাদিস,জিকির সম্পর্কে কোরআন এবং হাদিস,জিকির সম্পর্কে আয়াত,জিকির সম্পর্কে আয়াত ও হাদিস,জিকির সম্পর্কে আলোচনা,জিকির সম্পর্কে বয়ান,উত্তম জিকির সমূহ,জিকির নিয়ে হাদিস, সর্বত্তম জিকির কি,সর্বত্তম জিকির,যিকরের সুন্নত ও আদবসমূহ,জিকিরের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস,যিকিরের হাদিস,জিকিরের ফজিলত সম্পর্কে হাদিসযিকির সম্পর্কে হাদিস,জিকির সম্পর্কে হাদিস,জিকির সম্পর্কে কোরআন এবং হাদিস,জিকির সম্পর্কে আয়াত,জিকির সম্পর্কে আয়াত ও হাদিস,জিকির সম্পর্কে আলোচনা,জিকির সম্পর্কে বয়ান,উত্তম জিকির সমূহ,জিকির নিয়ে হাদিস, সর্বত্তম জিকির কি,সর্বত্তম জিকির,যিকরের সুন্নত ও আদবসমূহ, |