কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের ইতিহাস

কাদিয়ানী সম্প্রদায় তত্ত্বও ইতিহাস,কাদিয়ানী মতবাদ pdf,কাদিয়ানী কারা,কাদিয়ানী মতবাদ,কাদিয়ানী আজান,কাদিয়ানীদের ইতিহাস,কাদিয়ানী বই pdf,কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের ইতিহাস,কাদিয়ানী মতবাদ পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ, কাদিয়ানী আকীদা, কাদিয়ানী আযান, কাদিয়ানিরা অমুসলিম কেন pdf, কাদিয়ানী অর্থ, গোলাম আহমদ কাদিয়ানী শিক্ষা জীবন, আহমদিয়া কাদিয়ানী, কাদিয়ানী মতবাদ, কাদিয়ানী সম্প্রদায় তত্ত্ব ও ইতিহাস, কাদিয়ানী সম্প্রদায় তত্ত্ব ও ইতিহাস pdf, কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ, আহমদীয়া সম্প্রদায়ের (কাদিয়ানী), আহমদীয়া সম্প্রদায়ের (কাদিয়ানী),কাদিয়ানী ইতিহাস,কাদিয়ানিদের ইতিহাস ,কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের ইতিহাস,কাদিয়ানী, কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের ইতিহাস,কাদিয়ানী কারা, গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, কাদিয়ানীদের নামাজ, মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, কাদিয়ানী কাফের,কাদিয়ানী বই pdf, কাদিয়ানী মতবাদ, কাদিয়ানীদের ইতিহাস,
কাদিয়ানীদের ইতিহাস

কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের ইতিহাস

কাদিয়ানী মতবাদ বলতে মিথ্যা নবুয়ত দাবিদার মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর মতবাদকে বোঝানো হয়। আর কাদিয়ানী ফেরকা তথা কাদিয়ানী সম্প্রদায় বলতে তার অনুসারীদেরকে বোঝানো হয়েছে। বর্তমানে এ সম্প্রদায়ই নিজেদেরকে কাদিয়ানী সম্প্রদায় না বলে আহমদিয়া মুসলিম জামায়াত বলে পরিচয় দিয়ে থাকে। এছাড়াও তারা আহমদী জামায়াত ও মির্জায়ী নামে পরিচিত। তাদের পরিচয় ও আকিদার মূলনীতি নিম্নে আলোচনা করা হলো।

কাদিয়ানী মতবাদের পরিচিতি:

ভারতের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর সাথে সম্পর্কিত একটি সুবিধাবাদী দল হচ্ছে কাদিয়ানী সম্প্রদায়।

কাদিয়ানী মতবাদ প্রতিষ্ঠাকারীর পরিচয় : কাদিয়ানী মতবাদের প্রবর্তক মির্জা গোলাম আহমদ ভারতের পূর্ব পাঞ্জাব প্রদেশের গুরুদাসপুর জেলার অন্তর্গত কাদিয়ান নামক গ্রামের অধিবাসী। কাদিয়ান গ্রামের অধিবাসী বলেই তাকে কাদিয়ানী এবং তার অনুসারীদেরকে কাদিয়ানী সম্প্রদায় বলে অভিহিত করা হয়। মির্জা গোলাম আহমদ ১৮৪০ সালে জন্মগ্রহণ করে। পিতার নাম মির্জা গোলাম মুর্তা। সে ছিল পিতার কনিষ্ঠ সন্তান। তার পিতা মির্জা গোলাম মুর্তা ছিল তৎকালীন ব্রিটিশ সরকারের একজন আস্থাভাজন বিশ্বস্ত অনুচর ও জমিদার। এ মুর্তা নিজেকে ইংরেজ সরকারের জন্য উৎসর্গ করে দিয়েছিল।

সিপাহী বিপ্লবের সময় সে ৫০টি ঘোড়া ক্রয় করে ৫০ জন অশ্বারোহী সৈন্য দিয়ে ইংরেজদেরকে সাহায্য করেছিল । অন্য একটি যুদ্ধে চৌদ্দ জন সৈন্য দিয়ে সাহায্য করেছিল । তার জ্যেষ্ঠ ভাই মির্জা গোলাম কাদেরও ব্রিটিশ সরকারের সেবায় আন্তরিকভাবে নিয়োজিত ছিল। ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ হয়ে সে দেশপ্রেমিক আযাদী আন্দোলনের বীর সৈনিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল। মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী ব্যক্তিগতভাবে মাধ্যমিক শ্রেণি পর্যন্ত উর্দু, ফারসি, আরবি ও কিছু ইংরেজি পড়াশোনা করে। কয়েকবার মোক্তারি পরীক্ষা দিয়েও পাস করতে ব্যর্থ হয়। অবশেষে শিয়ালকোট আদালতে কেরানির চাকরি আরম্ভ করে।

কাদিয়ানীদের উৎপত্তির ইতিহাস :

ভারতীয় উপমহাদেশে ইংরেজদের সাম্রাজ্যবাদ ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে মুসলমানদের প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ও জেহাদকে স্তব্ধ করে দেয়ার জন্য ইংরেজরা অমানবিক নির্যাতন ও হাজার হাজার আলেমকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করার পরেও যখন এ আন্দোলনকে দমন করতে সক্ষম হয়নি, তখন তারা এক ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। তারা ভাবল এত কিছুর পরেও মুসলমানরা কেন বিদ্রোহ করছে। তাই এ বিষয়ে সঠিক তথ্য উদ্ঘাটনের জন্য ১৮৬৯ সালে উইলিয়াম হান্টারের নেতৃত্বে একটি কমিশন গঠন করা হলো।

এ কমিশন প্রায় এক বছর ভারতবর্ষে বিচরণ করে পর্যবেক্ষণপূর্বক একটি রিপোর্ট তৈরি করে ব্রিটিশ সরকারের নিকট পেশ করে। এতে বলা হয়েছিল মুসলমানরা ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলে। তাদের ধর্মীয় গ্রন্থ আল কুরআনেই বিজাতীয়দের শাসনের বিরুদ্ধে জেহাদের ঘোষণা রয়েছে এবং তাদের ধর্মীয় নেতারা এ দেশকে (শত্রুর দেশ) ঘোষণা করে জেহাদ ফরয বলে ফতোয়া জারি করেছে। মুসলমানরা জেহাদের প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে উন্মাদের মতো আত্মাহুতি দিতে পারে। উক্ত রিপোর্টে যেসব বিষয়ে সুপারিশ করা হয়েছিল তন্মধ্য থেকে বিশেষ কয়েকটি নিম্নরূপ-

১. দারিদ্র্যপীড়িত সর্বহারা মুসলমানদের একটি শ্রেণিকে উপঢৌকন ও উপাধি প্রদানের মাধ্যমে ব্রিটিশের অনুগত করে তুলতে হবে, যাতে তারা এ দেশকে দারুল আমান বলে ঘোষণা দেবে এবং ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ অপ্রয়োজন বলে বর্ণনা করবে।

২. এ দেশের মুসলিম অধিবাসীদের অধিকাংশ লোক পীর মাশায়েখ ভক্ত। বর্তমানে মুসলমানদের মধ্য থেকে ইংরেজদের আস্থাভাজন এমন একজন পণ্ডিত ব্যক্তিকে পীররূপে দাঁড় করাতে হবে, যে বংশপরম্পরায় ইংরেজদের আস্থাভাজন বলে প্রমাণিত হয়। অতঃপর সে পীর নিজেকে নবী বলে দাবি করে এ বলে ঘোষণা দেবে, আমার নিকট এমর্মে অহী এসেছে যে, ভারতবর্ষে ব্রিটিশ সরকার আল্লাহর রহমতস্বরূপ এবং অহীর দ্বারা আল্লাহ জেহাদ হারাম করে দিয়েছেন।

৩. তথাকথিত সে নবী নিজেকে ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন বই পুস্তক রচনা করবে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা তার রচিত পুস্তকাদি প্রকাশ ও প্রচার কাজে সহযোগিতা করবে। এক সময় সে নিজেকে নবী বলে দাবি করবে। প্রতিনিধি দলের সুপারিশের প্রেক্ষিতে ইংরেজ সরকার মুসলমানদের মধ্য হতে মির্জা গোলাম আহমদকে নবী হিসেবে দাঁড় করানোর জন্য মনোনীত করে। তাই মির্জা গোলাম আহমদ ইংরেজ কর্তৃক নির্দেশিত হয়ে প্রথমে নিজেকে মুবাল্লিগ বলে পরিচয় দেয়।

তারপর ১৮৮৮ সালে মুজাদ্দিদ বলে ঘোষণা দেয়; তারপর মারইয়াম তনয় ঈসা মসীহ বলে দাবি করে। বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখে এ সকল দাবি থেকে একটু সরে এসে নিজেকে যিল্লি তথা ছায়ানবী বলে ঘোষণা দেয়; কিন্তু কুরআনে এমন কোনো ছায়া নবীর প্রমাণ নেই বলে প্রশ্ন উঠলে ১৯০১ সালে সে নিজেকে পূর্ণ নবী বলে ঘোষণা দেয় এবং কুরআনের সূরা আস সফ-এর ৬ নং আয়াতের অপব্যাখ্যা করে তার দাবি প্রমাণ করার অপচেষ্টা করে। আয়াতটি হলো- ومبشرا برسـول يـأتـى مـن بـعـدى اسـمـه احـمـد অর্থাৎ, (হযরত ঈসা আ. বলেন) আর আমি সুসংবাদদাতা এমন এক রাসূলের,যিনি আমার পরে আগমন করবেন, যার নাম আহমদ।

যেহেতু ঐ সময়টা ছিল ইংরেজ শাসনামল, তার নবুয়তের দাবি করাটাও ছিল। তাদের নির্দেশে, তাই তার এ মতবাদ ভালোভাবে প্রচার ও প্রসার হতে থাকে। তার ধোঁকায় পড়ে বহু সরলপ্রাণ মুসলমান কাদিয়ানী মতকে চিশতিয়া, কাদারিয়া প্রভৃতি আধ্যাত্মিক মতাদর্শের মতো একটি মতাদর্শ মনে করে তাদের মতবাদ গ্রহণ করে।

কাদিয়ানীদের আকিদার মূলনীতিসমূহ :

কাদিয়ানী আকিদার মূলনীতিসমূহ নিম্নে আলোচনা করা হলো।

১. নবুয়তের ধারাবাহিকতা হযরত মুহাম্মদ (স) পর্যন্ত শেষ নয় এবং তিনি শেষ নবীও নন; বরং নবুয়তের ধারাবাহিকতা তারপরও চলতে থাকবে। অতএব মির্জা গোলাম আহমদও পূর্ববর্তী নবীগণের মতো একজন নবী। যে ব্যক্তি মির্জা গোলাম আহমদকে নবী বলে স্বীকার করবে না সে মুসলমান নয়; কাফের।

২. মির্জা গোলাম আহমদের ওপর বারিধারার মতো সর্বদা আল্লাহর পক্ষ থেকে অহী এসেছে। তা কখনো আরবি ভাষায়, কখনো উর্দু ভাষায়, কখনো হিন্দি ভাষায়, কখনো ইবরানী ভাষায়, আবার কখনো এমন ভাষায় যা বুঝে আসে না।

৩. পরকালীন সফলতা ও মুক্তি একমাত্র মির্জা গোলাম আহমদের তালীম ও তার ওপর অবতীর্ণ অহীর প্রতি ঈমান রাখার ওপর নির্ভরশীল।

৪. মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী হলো আল্লাহর পক্ষ থেকে মনোনীত পয়গম্বর । খতমে নবুয়তের আকিদা অভিশপ্ত ও মারদূদ।

৫. জেহাদ একটি অমানুষিক বর্বরতাপূর্ণ কাজ। তাই কাফেরদের সাথে মোকাবেলা করা, জেহাদ করা হারাম।

৬. হযরত ঈসা (আ) মৃত্যুবরণ করেছেন। তাকে জীবিত মনে করা শিরক। কেয়ামতের পূর্বে আর কখনো তিনি এ পৃথিবীতে ফিরে আসবেন না।

৭. দাজ্জাল খ্রিস্টান পাদ্রিদেরই একটি দল এবং ইয়াজুজ মাজুজ হলো রাশিয়ার এক বিশেষ সম্প্রদায়ের নাম। আর আমি (মির্জা গোলাম আহমদ) হলাম মাসীহে মাওউদ।

৮. হযরত মুহাম্মদ (স)-এর মুজিযার সংখ্যা তিন হাজার আর মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর মুজিযার সংখ্যা দশ লক্ষ ।

৯. বুরূজী যিল্লী বা ছায়ানবী হওয়া সম্পর্কে তার উক্তি হলো- আমি ধ্যানধারণা ও সাধনার বলে আধ্যাত্মিকতার এমন একপর্যায়ে পৌঁছেছি যে, আমার আত্মা ও দেহ হযরত মুহাম্মদ (স)-এর দেহ ও আত্মার মধ্যে এমনভাবে বিলীন হয়ে গেছে যে, আমি মুহাম্মদ (স)-এর দেহ ও আত্মায় রূপান্তরিত হয়ে এক অভিন্ন দেহ ও আত্মার অধিকারী হয়েছি। তাই আমাকে যিল্লী বা বুরূজী নবী বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে।

১০. স্বতন্ত্র নবী হওয়া সম্পর্কে তার উক্তি হলো, আমি সে আল্লাহর শপথ করে বলছি যার হাতে আমার প্রাণ, তিনিই আমাকে প্রেরণ করেছেন। তিনি আমার নাম নবী রেখেছেন। তিনি আমাকে মাসীহে মাওউদ নামে ডেকেছেন । তিনিই আমার সত্যতা প্রমাণ করার জন্য অনেক নিদর্শন পেশ করেছেন, যার সংখ্যা তিন লাখ পর্যন্ত পৌঁছেছে।

১১. মির্জা গোলাম আহমদের দাবির সংখ্যা ছিল ৫০টি। এসব দাবির অনেকটা পরস্পরবিরোধীও ছিল আবার বিচিত্রও ছিল। যেমন- মুজাদ্দিদ হওয়ার দাবি, ইমাম হওয়ার দাবি, খলিফা হওয়ার দাবি, ইমাম মাহদী হওয়ার দাবি, নবী হওয়ার দাবি, রাসূল হওয়ার দাবি, তার নিকট অহী আসার দাবি, পড়ার মতো কুরআন নাযিল হওয়ার দাবি, সকল নবীর সমকক্ষ হওয়ার দাবি। এছাড়া সকল নবী রাসূল থেকে শ্রেষ্ঠ হওয়ার দাবি, আহমদ হওয়ার দাবি, মুহাম্মদ হওয়ার দাবি, মুহাম্মদ (স)-এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ হওয়ার দাবি, তাকে সৃষ্টি করা না হলে আসমান যমীন কিছুই সৃষ্টি করা হতো না বলে দাবি, শ্রীকৃষ্ণের অবতরণ হওয়ার দাবি, শ্রীকৃষ্ণ হওয়ার দাবি, আল্লাহর যেমন ৯৯টি নাম আছে তারও তেমন ৯৯টি নাম আছে বলে দাবি।

কাদিয়ানী মতবাদ একটি কুফরী মতবাদ। যেহেতু তারা খতমে নবুয়তকে অস্বীকার করে সেহেতু ঐ মতবাদে যারা বিশ্বাসী তারা সকলেই নিঃসন্দেহে কাফের। গোলাম আহমদ কাদিয়ানী যে একজন বড় মাপের কাফের ছিল, তার প্রমাণ বহন করে তার মৃত্যু। ১৯০৮ সালে মির্জা কাদিয়ানী লাহোর শহরে কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মলমূত্রের মধ্যে পড়ে মৃত্যুবরণ করে। অতএব কাদিয়ানী মতবাদ ইসলাম ধর্মের অন্তর্ভুক্ত কোনো বিভ্রান্ত মতবাদও নয়; বরং এটি একটি সম্পূর্ণ বাতিল মতবাদ।

আরো পড়ুন :

আদ জাতির ইতিহাস

সামুদ জাতির ধ্বংসের ইতিহাস

ফেরাউন এর ঘটনা

ট্যাগ সমূহ : কাদিয়ানী সম্প্রদায়: তত্ত্বও ইতিহাস,কাদিয়ানী মতবাদ pdf,কাদিয়ানী কারা,কাদিয়ানী মতবাদ,কাদিয়ানী আজান,কাদিয়ানীদের ইতিহাস,কাদিয়ানী বই pdf,কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের ইতিহাস,কাদিয়ানী মতবাদ পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ, কাদিয়ানী আকীদা, কাদিয়ানী আযান, কাদিয়ানিরা অমুসলিম কেন pdf, কাদিয়ানী অর্থ, গোলাম আহমদ কাদিয়ানী শিক্ষা জীবন, আহমদিয়া কাদিয়ানী, কাদিয়ানী মতবাদ, কাদিয়ানী সম্প্রদায় তত্ত্ব ও ইতিহাস, কাদিয়ানী সম্প্রদায় তত্ত্ব ও ইতিহাস pdf, কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ, আহমদীয়া সম্প্রদায়ের (কাদিয়ানী), আহমদীয়া সম্প্রদায়ের (কাদিয়ানী),কাদিয়ানী ইতিহাস,কাদিয়ানিদের ইতিহাস ,কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের ইতিহাস,কাদিয়ানী, কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের ইতিহাস,কাদিয়ানী কারা, গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, কাদিয়ানীদের নামাজ, মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, কাদিয়ানী কাফের,কাদিয়ানী বই pdf, কাদিয়ানী মতবাদ, কাদিয়ানীদের ইতিহাস

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top